সাম্প্রতিক অর্জন:

সাম্প্রতিক বছর সমূহের (৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ:

বাংলাদেশ এলডিসি পর্যায়ে উত্তরনের প্রেক্ষাপটে এবং ক্রমবর্ধিষ্ণু জনসংখ্যার প্রাণীজ আমিষের (দুধ, ডিম ও মাংস) চাহিদা মেটাতে উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে বিদ্যমান প্রাণিসম্পদের সংরক্ষণ, সম্প্রসারণ ও জাত উন্নয়ন ক্ষেত্রে তেঁতুলিয়া উপজেলায় অভাবনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।

• সাম্প্রতিক অর্থবছরসমূহে গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে যথাক্রমে ৬০০০ টি, ৬৯৫০ টি ও ৬৬৪৯ টি প্রজননক্ষম গাভী/বকনাকে কৃত্রিম প্রজননের আওতায় আনা হয়েছে। উৎপাদিত সংকর জাতের বাছুরের সংখ্যা যথাক্রমে ২১৩১ টি, ২৫৮২ টি ও ২২৮০ টি।
  
•         
• বিদ্যমান প্রাণিসম্পদের সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে যথাক্রমে ৪০৬৫২০ মাত্রা, ৫৩৫৫৯৬ মাত্রা ও ৪৫৫১২৮ মাত্রা গবাদিপশু-পাখিকে টিকা প্রদান করা হয়েছে এবং যথাক্রমে ১০৬৮৪১ টি, ১১৭২৭৫ টি ও ১১৯৮২২ টি গবাদিপশু-পাখিকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে।
•         
• খামারির সক্ষমতা বৃদ্ধি, খামার ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ও খামার সম্প্রসারণে যথাক্রমে ৬১৬ জন, ৫২৭ জন ও ৩৯৫ জন খামারিকে প্রশিক্ষণ প্রদানসহ যথাক্রমে ৫৩ টি, ৪৬ টি ও৪১ টি উঠান বৈঠক পরিচালনা করা হয়েছে।
•         
• নিরাপদ ও মানসম্মত প্রাণীজ আমিষ উৎপাদনে যথাক্রমে ৯০ টি, ৮৮ টি ও ১১৮ টি খামার/ফিডমিল/হ্যাচারি পরিদর্শন, ১৪ জন, ২৪ জন ও ৫০ জন মাংস প্রক্রিয়াজাতকারী (কসাই) প্রশিক্ষণ এবং প্রতিবছর ১ টি করে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ:

1. দুধ, মাংস এবং ডিমের মাথাপিছু প্রাপ্যতা যথাক্রমে ১৫০ মিলি/দিন, ১১০গ্রাম/দিন এবং ১০৪/বছর তে উন্নীত করা        
2. রোগ প্রতিরোধে ২৯০০০ মাত্রা গবাদিপশুকে টিকা প্রদান;      
3. রোগ প্রতিরোধে ৪২৩৫০০ মাত্রা হাঁস-মুরগিকে টিকা প্রদান;        
4. প্রায় ২১৫০০ রোগাক্রান্ত গবাদিপশু ও ৭৫০০০ হাঁস-মুরগির চিকিৎসা প্রদান      
5. গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে প্রায় ৫৬৫০ টি গাভী কে কৃত্রিম প্রজনন করা;        
6. গবাদিপশু-পাখি পালনে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ৫৫ টি উঠান বৈঠক পরিচালনা করা এবং ৩৮০০ খামারীকে এবং ৩২ জন মাংস প্রক্রিয়াজাতকারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান;